ওষুধ কোম্পানি সরকারকে কোটি কোটি টাকা ভ্যাট দিয়েও প্রতিনিধিরা কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের স্বীকার:
বিশেষ প্রতিবেদক: ময়মনসিংহ :
ওষুধের নাম দিন-রাত প্রতি নিয়ত নিতে হয় এমন কি রাতের আধাঁরে,ঝর-বৃষ্টিতে দৌড়তে হয় ওষুধের জন্য জীবন বাছাতে। গ্রামে থেকে উপজেলা। উপজেলা থেকে জেলা,বিভাগীয় এমনকি রেফারড টু ঢাকা পর্যন্ত যেতে হয়। টাকা থাক আর না থাক ধার-দেনা করে তথা যে ভাবেই হোক বাবা,স্ত্রী, সন্তান কে বাঁচতে হবেই। কত খরচ কত কি দিতে হয় পদে পদে বাংলাদেশে অফিসে। এমনকি হসপিটালে স্তরে স্তরে দিরে হয় কিছু। না দিলে সিট নাই, সিট থাকলে ব্যাড নেই। নার্স, ওয়ার্ড বয় কত কি? থাক ঐ দিকে না ওষুধে নাম নিয়ে বলি।
ওষুধের নাম শুনলেই ঝলা ধরে। ১০/ টাকার ওষুধ ২০ বছরে ২ টাকা বড়লে সমস্যা। কিন্তু ২৮ টাকা চিনি ১৭০ টাকা হলে সমস্যা নাই। বাদ দিলাম চিনি, ৫০ টাকা কাচাঁ মরিচ ১০০০/ টাকা হলে সমস্যা নেই। যা নিয়ন্ত্রণ করতো বা করে সিন্ডিকেটরা। আসল কাথা হলো ওষুধের দাম তো প্রতি দিন বাড়ে,- কমে না!
এখন বলি ময়মনসিংহ মেডিক্যালের আশে-পাশের তথা চরপাড়া এলাকায় প্রতি দিন প্রায় ৬০ থেকে ৮০লক্ষ টাকার ওষুধ বিক্রি হয় তথা ওষুধ কোম্পানির ওষুধ বিক্রি হয়। সরকার ভ্যাট পায় ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা। আর এ ভ্যাটের টাকায় সরকার চলে তথা সরকারি কর্ম কর্তা, কর্মচারী বেতন হয়। কিন্তু দু:খ প্রকাশ করে বলে- ওষুধ কোম্পানির এক প্রতিনিধি। নাম জানাতে অনিচ্ছুক। তিনি আরো বলেন- দেখেন গাড়ি টা আমরা পার্কিং করা তো বাংলাদেশের অনেক যায়গায় নেই। এমন কি অলি-গলিতে রাখতে গেলও অনেকের ঝগড়াও হয়। এমন কি ক্লিনিক/দোকানেন মালিকও খারাপ আচরন। কত কি করে না বলা কথা।বিশেষ করে মেডিকেলেও পুলিশ কর্তৃক নির্যাতনের স্বাকার। যে পুলিশের বেতন হয় কোম্পানির ভ্যাটের টাকায়। এবং কোম্পানির প্রতিনিধিরাও বেশী হারে ইনকাম টেক্স দেয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রতিনিধি বলে।
কারো কাছে বলা যায় না। ওষুধ মালিক সমিতি, ক্লিনিক-হসপিটাল মালিক সমিতি বলেন। সবার নিতে চায়। প্রশাসন, স্হানীয় চাঁদাবাজ, বিশেষ করে রোগীর দালাল কর্তৃক নির্যাতনের স্বীকার।
আরেক জন কোম্পানির প্রতিনিধি বলন- সব কষ্ট স্বয়ে নিয়ে যখন বাসায় যাবো রাত ১২টার সময় যখন গাড়ির হাওয়া লেস। তখন আর ধৈর্যের বাঁধ ভেলে নথ শিরে গাড়িটা টেলতে টেলতে অন্ধকার টাকা-মোবাইল টাও সন্ত্রাসীর নিয়ে যায়। অথচ যার জান মালে নিরাপত্তার কথা বলে তারা ঘুমায়। আর আমার ভ্যাট- ইনকাম টেক্সটের টাকায় যাদের বেতন হয়। বার বার দেশ স্বাধীন করবে জীবন দিয়ে দেশ প্রেমিকরা।আর কিছু চোরের রক্ত বহনকারীরা আজীন সুবিধা ভোগী। আল্লাহ সকল কে সঠিক বুঝ দান করুক।আল্লাহ হাফেজ।