স্টাফ রিপোর্টার:
আজ ১৫ জুলাই মঙ্গলবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী পরিষদের সভার এক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এবং গেজেট প্রকাশিত হয়। গেজেটে উল্লেখ করা হয় আগামীকাল ১৬ জুলাই বুূধবার"" জুলাই শহীদ দিবস"" পালিত হবে।
গত এক বছর আগে তথা ২০২৪ সালের ১৬জ জুলাই রংপুর রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র মো : আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে শহীদ হন। তার স্মৃতির স্মরণেই জুলাই শহীদ দিবস ঘোষনা হয় এবং পালিত হবে হবে।
বাংলাদেশ স্বাধীনের ৫৩ বছর পর ২০২৪ ছাত্র আন্দোলন তথা জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে নতুন স্বাধীনতা অর্জন করে ২ হাজার শহীদের রক্তের বিনিময়ে। উল্লেখ যে,শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধ কে নির্মম ভাবে শহীদ করা হয়। এতে সারাদেশে ছাত্র সহ আপামোর জনতা আন্দোলনে সঙ্গবদ্ধ হতে থাকে এবং আন্দোলন আরো ঘনীভূত হতে থাকে।
তুমি কে? আমি কে? রাজাকার! রাজাকার!
আবু সাঈদ-মুগ্ধ! শেষ হয়নি যুদ্ধ।।।
--- স্লোগানে মুখরিত হতে থাকে। এক পর্যায়ে আন্দোলন একদফাতে রুপনেয়।পদত্যাগের দাবীর উঠে ছাত্র আন্দোলনের।
এক দফা, এক দবী।
হাসিনা তুই, কবে যাবি।।
স্লোগানে আন্দোলন তুঙ্গে ওটে। জুলাই শেষ হয়ে আগস্ট রুপ নেয় চরম আন্দোলন এক হাজার শহীদের না ছড়িয়ে যায়। সরকার তথ্য মন্ত্রনালয় থেকে নেটওয়ার্ক বিছিন্ন করেও আনদোলন থামাতে পারছি না। অবেশেষ ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে আসতে থাকেঢাকা অভিমুখে সকল শ্রেণির জনতা।
আনদোলনের নেতৃত্ব দানকারী ছাত্রর জীবনে ঝুঁকি নিয়ে "মার্চ ফর ঢাকা"" কর্মসূচির ঘোষণা করে সামনের সারীর ছাত্র নেতারা।
অবশেষে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সেনা প্রধানের নির্দেশে তৎকালিন সরকার প্রধান সহ সকল মন্ত্রী পরিষদ ও সকল সংসদ সদস্য পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় এবং গণ-অভ্যুত্থানের ঘটে।
খরব শুনে আরো সকল জনতা রাস্তায় নেমে আসে এবং উল্লোসে মাতে সারা দেশ। স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে। জনতা ভাষায় প্রকাশিত হয় চাপা ক্ষুব মিডিয়াতে প্রচার হয়।।
দ্বিতীয় স্বাধীনতা হিসাবে জুলাই বিপ্লবের নাম প্রচার হয়। তারি প্রেক্ষিতে প্রায় দুই হাজার শহীদর আত্মা ত্যাগের বিনিময়ে
পালিত করবে আগামী কাল --" জুলাই শহীদ দিবস""।।
সারা দেশে সকল সরকারী,বেসরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। এবং মসজিদে মসজিদে দোয়ার আজন করা হবে।
###