ময়মনসিংহ রিপোর্টার:
ময়মনসিংহ থেকে জামায়াতের রিজার্ভ ট্রেন ২হাজারেরও অধিক কর্মী নিয়ে চলে যায় সকাল ৬টায় ঢাকার উদ্দেশ্য।
বাংলাদেশে প্রথম রাজনৈতিক দল ট্রেন রিজার্বেকারী হিসাবে। এর আগো কোন দিন শুনি নাই। যে ট্রেন রিজার্ভ করে কোন রাজনৈতিক দল সমাবেশে গেছে। এটাই প্রথম নজির।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি ঢাকায় জাতীয় সমাবেশে আয়োজন করে ১৮ বছর পর। তারি অংশ হিসাবে আজ ১৯ জুলাই ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ।
সারা দেশ থেকে ১০ লখেরও অধীক কর্মী সমাবেশ আয়োজন করে। অলরেডী সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সড়ক,নৌপথে লোকজন আসতে শুরু করেছে।
ময়মনসিংহ মহানগরীর আমীর মাওলানা কামরুল আহসান এমরুল বলে - আমরাই একমাত্র ইসলামী দল। যারা সরকারের টাকা মেরে খায়না। তার নজির বিগত সময়ে আমাদের দুই জন মন্ত্রী ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে দুদক ১টি টাকার দূর্নীতির গন্ধও পায়নি। আমাদের শহীদ আলী আহসান মুজাহিদিন সাহেব ১৩ টাকা রাষ্ট্রিয় কোষাগারে জমা দেন। তাই আমরা জামায়াতের কেহ বিনাটিকেট যাবেনা এবং সরকার কে আমরা সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে ট্রেন রিজার্ভ করি।
বলার অপেক্ষা রাখেনা- আমাদের কোন ১টা সিনঙ্গেল কর্মীও জীবনে কারো ১টা মেরে খায় না। প্রমাণিত। আমরা সেই আদর্শের দল করি। সৎ লোক তৈরি করি। তাই আমাদের সরকার আসলে দূর্নীতি তো হবেই মা। বরং জনগণের অধিকার আৃরা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিবো। আমাদের আমীরে ঘোষনা- আমরা শাসক হবো না। বমরা হবো পাহরাদার।
ময়মনসিংহ মহামনগরী জামায়াতের চড়পাড়া সাংগঠনিক থানার আমীর অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বলেন- আমরাই প্রথম ট্রেন রিজার্ভ করে সমাবেশে যাচ্ছি। তাই বাংলাদেশ
নতুন মাত্রা হিসাবে রেলওয় পথেও যাচ্ছে কর্মীরা। নুতন বলার কারণ হলো - বিগত সরকারে আমলে কোন দিন শুনিনি ট্রেন রিজার্ভ করে সবাবেশে গেছে। অর্থাৎ টাকা বা ভাড়াই কোন রাজনৈতিক দল ঢাকায় গেছে এটাই প্রথম।
অনেক সময় যেটা আমরা দেখি সরকারী দলের মিটিং থাকলে যাত্রী নামিয়ে দিয়ে যায়। টাকা তো দেয় নাই। এমনকি কি কত প্রভাব বিস্তার করে।
ময়মনসিংহ মহানগরীর জামায়াতে অফিস সেক্রেটারির জনাব মো: আবু হানিফ বলে- আমার মহানগরীর ২ হাজারেরও অধিকার কর্মী ট্রেন যাচ্ছি। তা৷ ছাড়া ময়মনসিংহ জেলার সকল থানা থেকে বাসে কর্মীরা জাতীয় সমাবেশ যোগদানে জন্য রওনা হয়ে গেছে। সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি। মহান আল্লাহ যেন সুষ্ঠ ভাবে পৌছায় এবং ফিরে আসতে পারি। আল্লাহ হাফেজ বলে শেষ করেন।
###